আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সিলেট-৪ (গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জৈন্তাপুর) আসনে শেখ হাসিনার নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে দিন রাত মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন জেলা আওয়ামীলীগের সক্রিয় সদস্য গোলাপ মিয়া।
সিলেট প্রতিনিধি:
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৪ (গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জৈন্তাপুর) নির্বাচনী আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হতে চান সিলেট আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি স্থানীয় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গরীবের বন্ধু খ্যাত গোলাপ মিয়া।
যার ফলে আওয়ামীলীগের তৃনমুলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের ভিতরে ইতিমধ্যে এক আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
সরজমিনে স্থানীয় নেতাকর্মী ও তৃণমূলের প্রান্তিক জনগণের সাথে এশিয়ান টেলিভিশনের রিপোর্টারের সাথে কথা হলে তাঁরা জানান বিশিষ্ট সমাজসেক, অসহায় মানুষের বন্ধু -আদর্শিক যুবনেতা গোলাপ মিয়ার হাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা যদি নৌকা প্রতীক গোলাপ মিয়ার হাতে তুলে দেন তাহলে সেই নৌকা কোন শক্তিই ডুবাতে পারবে না,ইনশাআল্লাহ।
সক্রিয় রাজনীতিতে আসার অনেক আগে থেকেই গোলাপ মিয়া সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে পাশে থাকেন ।
ভয়াবহ করোনা আর ভয়াল বন্যা পরিস্থিতিতে নিজের অর্থায়নে সর্বোচ্চ সহযোগিতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে সিলেটের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
আর এতেই সুপার হিউম্যানিটিতে মানবিক নেতা বনে যান তিনি। নিজের অজান্তেই সাধারণ মানুষের মনে – বনে যান মানবতার ফেরিওয়ালা । এলাকায় এখন তিনি গরিবের বন্ধু গোলাপ।
নিরবে নিভৃতে এলাকায় জনকল্যাণ মূলক নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন তিনি ।
সিলেট-৪ (জৈন্তাপুর, গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ) নির্বাচনী এলাকায় একজন সমাজসেবক ও তৃণমূল রাজনৈতিক ক্লিন ইমেজের যুব নেতা হিসেবে জনগনের মধ্যে তাঁর পরিচিতি অনেক।
গোলাপ মিয়া বলেন,সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুর উপজেলার মানুষের প্রধান সমস্যা হলো কর্মসংস্থানের অভাব। আর এ সমস্যার সমাধান অত্যন্ত জরুরী। আমি আমার এলাকার মাটি ও মানুষের সঙ্গে চলি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে নৌকার মনোনীত প্রার্থী করেন তাহলে আমি চেষ্টা করব এখানকার মানুষের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির।
এছাড়া আমি নৌকার নমিনেশন না পেলেও আমার নিজ অর্থায়নে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে সিলেট-৪ আসনে স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয় করব, ইনশাআল্লাহ।
ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত রয়েছেন গোলাপ মিয়া।
তাই এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন তিনি। এশিয়ান টেলিভিশনে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়-১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গোয়াইনঘাট উপজেলা ও জেলা শাখা পূর্নগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন গোলাপ মিয়ার পিতা এম এ মালিক।
এভাবেই আওয়ামী পরিবারে বেড়ে উঠা গোলাপ স্বপ্ন দেখেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেতৃত্বে ২০৪১ স্মার্ট বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
সফল হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-৪১।
আমার প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা যখন যে নির্দেশনা দিবেন, সেই নির্দেশনা অনুসারে কাজ করে যাবো। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে দেশরত্ন শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পর এবার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সমাজের পিছিয়ে পড়া অবহেলিত নিপিড়িত গরীব-দুঃখী মানুষদের পাশে দাঁড়ানোই আমার প্রধান উদ্দেশ্য।
সিলেট-৪ আসন এলাকার তৃণমূল নেতার্মীদের সাথে আলাপ কালে তারা বলেন, বেশি মেয়াদে থাকার পরও স্থানীয় এমপি এলাকার কোন উন্নয়ন করতে পারেননি। তাই এবার পরিবর্তন জরুরী।
Leave a Reply